• About
  • Advertise
  • Careers
  • Contact
Monday, November 17, 2025
No Result
View All Result
NEWSLETTER
Times news Bangladesh
  • সর্বশেষ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বাণিজ্য
  • বাংলাদেশ
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
  • সর্বশেষ
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বাণিজ্য
  • বাংলাদেশ
  • বিনোদন
  • রাজনীতি
No Result
View All Result
Times news Bangladesh
No Result
View All Result
Home রাজনীতি

বিএনপির ২৩৭ আসনের প্রাথমিক তালিকা: নেতাদের ১৯ ছেলে, ৫ মেয়ে প্রার্থী

by প্রকাশক
November 5, 2025
in রাজনীতি
0
বিএনপির ২৩৭ আসনের প্রাথমিক তালিকা: নেতাদের ১৯ ছেলে, ৫ মেয়ে প্রার্থী
0
SHARES
3
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

**ব্লগ পোস্টের শিরোনাম: বিএনপির মনোনয়ন তালিকায় নেতাদের ১৯ ছেলে, ৫ মেয়ে**

**রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার: এক গভীর বিশ্লেষণ**

বাংলাদেশের রাজনীতিতে পারিবারিক উত্তরাধিকার নতুন কোনো বিষয় নয়, তবে যখন একটি প্রধান রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন প্রক্রিয়ায় এর সুস্পষ্ট প্রতিফলন দেখা যায়, তখন তা জনমনে নানা প্রশ্ন ও আলোচনার জন্ম দেয়। সম্প্রতি, বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীর তালিকায় দলের ১৯ জন শীর্ষ নেতার ছেলে এবং ৫ জন নেতার মেয়ের নাম উঠে আসার খবর রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে বিতর্কের ঢেউ তুলেছে। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে যখন দলগুলো প্রার্থী বাছাইয়ের চুলচেরা বিশ্লেষণ করছে, তখন এই তথ্য কতটা যুক্তিযুক্ত এবং এর প্রভাব কী হতে পারে, তা নিয়ে আলোচনা করা জরুরি।

**পরিসংখ্যানের আড়ালে কী বার্তা?**

এই সংখ্যাটি কেবল একটি পরিসংখ্যান নয়, বরং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে একটি গভীর প্রবণতার প্রতিচ্ছবি। এটি নির্দেশ করে যে, রাজনৈতিক ক্ষমতা ও প্রভাবের ধারাবাহিকতা প্রায়শই পারিবারিক সূত্রে প্রবাহিত হয়। শীর্ষ নেতাদের সন্তানরা রাজনীতিতে আসেন, বিশেষ করে যখন তাদের পিতা-মাতা শারীরিক বা রাজনৈতিক কারণে সক্রিয় থাকতে পারেন না। এর পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ থাকতে পারে:

১. **পারিবারিক ঐতিহ্য ও পরিচিতি:** অনেক সময় নেতারা মনে করেন, তাদের সন্তানেরা পারিবারিক পরিচয়ের কারণে জনসমর্থন পেতে সহজ হবে। দীর্ঘদিন ধরে রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকার কারণে পারিবারিক পরিচিতি একটি বড় পুঁজি হিসেবে কাজ করে।

২. **নেতৃত্বের শূন্যতা পূরণ:** মূল নেতারা যখন জেলে থাকেন, নির্বাসিত হন বা বার্ধক্যের কারণে নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েন, তখন তাদের সন্তানরা দলের পতাকা ধরে রাখার চেষ্টা করেন। এটি দলের সাংগঠনিক কাঠামোতে এক ধরনের ধারাবাহিকতা বজায় রাখে।

৩. **সহানুভূতি ও আবেগ:** অনেক সময় রাজনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বা প্রয়াত নেতাদের সন্তানদের প্রতি জনগণের এক ধরনের সহানুভূতি কাজ করে, যা নির্বাচনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

**বিতর্কের ঝড়: মেধা বনাম উত্তরাধিকার**

তবে, এই প্রবণতার পেছনে শক্তিশালী সমালোচনাও রয়েছে। সমালোচকরা বলছেন, এই ধরনের পারিবারিক উত্তরাধিকারভিত্তিক রাজনীতি মেধাভিত্তিক চর্চাকে বাধাগ্রস্ত করে। এর ফলে বেশ কিছু নেতিবাচক দিক উঠে আসে:

১. **মেধার অবমূল্যায়ন:** দলের ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ কর্মীরা, যারা বছরের পর বছর ধরে মাঠ পর্যায়ে কাজ করে নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করেছেন, তারা বঞ্চিত হন। পারিবারিক পরিচয় যখন যোগ্যতার চেয়ে বেশি গুরুত্ব পায়, তখন তা দলের অভ্যন্তরে হতাশা সৃষ্টি করে।

২. **গণতন্ত্রের অভাব:** দলের অভ্যন্তরে গণতান্ত্রিক চর্চার অভাব এবং নেতৃত্বের একটি নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকার ইঙ্গিত দেয় এই প্রবণতা। এটি নতুন নেতৃত্ব তৈরিতে বাধা দেয় এবং পুরাতন নেতৃত্ব ও চিন্তাধারার পুনরাবৃত্তি ঘটায়।

৩. **জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থতা:** জনগণের আশা থাকে, তাদের প্রতিনিধিরা যোগ্যতা, সততা এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে নির্বাচিত হবেন। কিন্তু যখন পারিবারিক পরিচয়ে প্রার্থী নির্বাচিত হন, তখন তা জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের প্রতি এক ধরনের অবজ্ঞা বলে মনে হতে পারে।

৪. **ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির আশঙ্কা:** পারিবারিক রাজনৈতিক ক্ষমতাই যখন মূল যোগ্যতা হয়ে দাঁড়ায়, তখন এর সঙ্গে ক্ষমতার অপব্যবহার বা দুর্নীতির আশঙ্কাও বেড়ে যায়।

**বাংলাদেশের প্রেক্ষাপট ও ভবিষ্যৎ**

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে পারিবারিক উত্তরাধিকারের বিষয়টি কেবল বিএনপির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং প্রায় সব প্রধান রাজনৈতিক দলেই এর কমবেশি প্রভাব দেখা যায়। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ অন্যান্য দলেও শীর্ষ নেতাদের সন্তানদের রাজনীতিতে আসার নজির আছে। এটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা থেকে বের হওয়া কঠিন বলে অনেকে মনে করেন।

তবে, একটি সুস্থ ও শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য মেধাভিত্তিক রাজনীতি এবং নতুন নেতৃত্বের উন্মোচন অপরিহার্য। রাজনৈতিক দলগুলোকে এই বিষয়ে গভীরভাবে চিন্তা করতে হবে। জনগণের মধ্যেও সচেতনতা সৃষ্টি হওয়া প্রয়োজন, যাতে তারা কেবল পারিবারিক পরিচয়ে নয়, বরং প্রার্থীর যোগ্যতা, দেশপ্রেম এবং জনগণের প্রতি অঙ্গীকার দেখে ভোট প্রদান করেন।

**উপসংহার**

বিএনপির মনোনয়ন তালিকায় নেতাদের ১৯ ছেলে ও ৫ মেয়ের অন্তর্ভুক্তি নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার বিষয়। এটি একদিকে যেমন দলের ভেতরের ক্ষমতার কাঠামো এবং উত্তরাধিকারের ধারাকে নির্দেশ করে, তেমনই অন্যদিকে মেধা ও ত্যাগের ভিত্তিতে রাজনীতিতে নতুন মুখ আনার প্রয়োজনীয়তাকেও তুলে ধরে। গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ এবং সুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতির বিকাশের জন্য দলগুলোকে এই ভারসাম্যের বিষয়টি গভীরভাবে বিবেচনা করতে হবে। জনগণও আশা করে, তাদের প্রার্থীরা কেবল পারিবারিক পরিচয়ে নয়, বরং যোগ্যতা, সততা এবং জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার ভিত্তিতে নির্বাচিত হবেন, যা দেশের গণতন্ত্রকে আরও শক্তিশালী করবে।

—

প্রকাশক

প্রকাশক

Next Post
জুলাই শহীদ মীর মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ বিএনপিতে যোগ দিলেন।

জুলাই শহীদ মীর মুগ্ধর ভাই স্নিগ্ধ বিএনপিতে যোগ দিলেন।

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *



Recommended

সাতক্ষীরায় বন্ধ হলো ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার

সাতক্ষীরায় বন্ধ হলো ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টার

2 months ago

রয়টার্স কেন পুতিন ও সিরের গোপন কথোপকথনের ভিডিও সরিয়ে নিয়েছে?

2 months ago

Popular News

    Connect with us

    • About
    • Advertise
    • Careers
    • Contact
    E-mail: emonmokarom1996@gmail.com

    © 2025 Times News Bangladesh

    No Result
    View All Result
    • সর্বশেষ
    • আন্তর্জাতিক
    • খেলাধুলা
    • বাণিজ্য
    • বাংলাদেশ
    • বিনোদন
    • রাজনীতি

    © 2025 Times News Bangladesh